বাঁশ হত্তয়া একটি চতুর উদ্ভিদ হতে পারে, বিশেষ করে যদি আপনি এমন আবহাওয়ায় বাস করেন যা তীব্র গরম বা ঠান্ডা তাপমাত্রার মুখোমুখি হয়, কিন্তু এটি তুলনামূলকভাবে সস্তা এবং আপনার আঙ্গিনায় বিশেষ স্পর্শ যোগ করতে পারে। আপনি যদি বাঁশ চাষে আগ্রহী হন, তাহলে আপনাকে যা করতে হবে তা এখানে।
ধাপ
3 এর অংশ 1: প্রস্তুতি
ধাপ 1. তিনটি প্রধান ধরনের বাঁশের মধ্যে পার্থক্য জানুন।
বাঁশের উদ্ভিদগুলিকে সাধারণত বাঁশ দেওয়া, বাঁশ চালানো বা খাগড়া হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়।
- কখনও কখনও গজগুলিতে রিডগুলি খুব কমই রোপণ করা হয়, তাই আপনি বাঁকানো বা বাঁশ দিয়ে মোকাবেলা করার আশা করতে পারেন।
- চলমান বাঁশ রাইজোম পাঠায়, যা অন্যান্য এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে, যার ফলে উদ্ভিদ আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে।
- ক্লাম্পিং বাঁশ আঁটসাঁট গোষ্ঠীতে জন্মে এবং খুব কমই বড় এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে।
পদক্ষেপ 2. আপনার জলবায়ুর জন্য সেরা বাঁশের জাত বেছে নিন।
বেশিরভাগ বাঁশের জাতগুলি গ্রীষ্মমন্ডলীয় জলবায়ুতে সবচেয়ে ভাল করে, কিন্তু যদি আপনি কিছুটা শীতল এলাকায় থাকেন, তবে কয়েকটি কঠিন জাত রয়েছে যা আপনি কিছু সাফল্যের সাথে বাড়ানোর চেষ্টা করতে পারেন।
- যদি আপনি 7 থেকে 10 অঞ্চলের মতো উষ্ণ কঠোরতা অঞ্চলে বসবাস করেন, তবে কয়েকটি ভাল পছন্দ হতে পারে বাঁবুসা মাল্টিপ্লেক্স 'আলফোনস কার', বোরিন্দা বলিয়ানা এবং ফিলোস্টাচিস নিগ্রা। প্রথম দুটি হল বাঁশের বাঁধাকপি, আর শেষটি হচ্ছে বাঁশ চালানো।
- কিছুটা শীতল আবহাওয়ার জন্য, যেমন কঠোরতা অঞ্চল 5 এবং 6 এ পাওয়া যায়, ক্লাম্পিং টাইপ ফার্গেসিয়া ড্রাকোসেফালা 'রুফা' বা চলমান টাইপ প্লিওব্লাস্টাস ভেরিডিস্ট্রিটাস ব্যবহার করে দেখুন।
ধাপ your। আপনার আঙ্গিনায় সেরা জায়গাটি বেছে নিন।
বাঁশের প্রচুর পরিমাণে সূর্যের প্রয়োজন, তাই আপনার সাধারণত আপনার আঙ্গিনায় এমন একটি জায়গা বেছে নেওয়া উচিত যা প্রতিদিন 8 বা তার বেশি ঘন্টা সূর্য পায়। উল্লেখ্য, কিছু গ্রীষ্মমন্ডলীয় প্রজাতির দিনের উষ্ণতম সময়ে ছায়া প্রয়োজন।
শীতকালে ছায়া বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। হিম এবং সরাসরি সূর্যালোকের সংমিশ্রণ উদ্ভিদকে দ্রুত ডিহাইড্রেট করতে পারে। যেমন, যদি আপনি এমন এলাকায় থাকেন যেখানে শীতকালে তুষারপাত হয়, তাহলে আপনার এমন জায়গা বেছে নেওয়া উচিত যেখানে সরাসরি সূর্যের পরিবর্তে আংশিক ছায়া পাওয়া যায়।
ধাপ 4. মাটি সংশোধন করুন।
যদিও বাঁশ অনেক ধরনের মাটিতে ভাল করতে পারে, এটি দোআঁশ বা মার্লি মাটিতে সবচেয়ে ভাল করে। রোপণের আগে মাটিতে সংশোধন করে খনন এবং মিশ্রণের মাধ্যমে আপনার সাফল্যের সম্ভাবনাকে উন্নত করুন।
- বাগানের কম্পোস্ট বা মাটিতে অতিরিক্ত পুষ্টির যোগান দিতে কাজ করুন। আদর্শভাবে, কম্পোস্টটি ট্রান্সপ্ল্যান্ট গর্তের নীচে কাজ করা উচিত যাতে বাঁশের শিকড় তার উপরে বসে থাকে।
- দোআঁশ মাটি পাঁচ ভাগের উপরের মাটির মিশ্রণ যা দুটি অংশ বালি, দুই অংশ পলি এবং এক অংশ কাদামাটি দিয়ে মিশ্রিত হয়।
- পাথুরে বা ভিজা মাটি, সেইসাথে অপেক্ষাকৃত দুর্ভেদ্য মাটি এড়িয়ে চলুন।
ধাপ 5. বাতাসের জন্য প্রস্তুত করুন।
বাঁশের একটি অগভীর মূল ব্যবস্থা আছে, তবুও এটি লম্বা এবং দ্রুত বৃদ্ধি পায়। ফলস্বরূপ, এটি খুব শক্তিশালী বাতাসে সহজেই ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এটি হতে বাধা দিতে আপনার একটি বাধা লাগবে।
আপনার বাঁশ রক্ষা করার সবচেয়ে সহজ উপায় হল বাগান হেজ বা গাছের পিছনে তাদের অবস্থান করা। অন্যথায়, আপনাকে এলাকার চারপাশে বেড়া তৈরি করতে হতে পারে।
ধাপ b. বাঁশ ছড়াতে বাধা দিন।
যদি আপনি চলমান বাঁশ রোপণ করেন, তাহলে বাঁশের সাহায্যে আপনার আঙ্গিনার অন্যান্য অংশে আক্রমণ করা থেকে বিরত রাখতে আপনাকে একটি বাধা তৈরি করতে হবে।
আপনি যে এলাকায় বাঁশকে সীমাবদ্ধ করতে চান তা নির্ধারণ করার পরে, ঘেরের চারপাশে শীট মেটাল বা কংক্রিটের বাধা স্থাপন করুন। এই বাধাগুলি 3 থেকে 4 ফুট (0.9 থেকে 1.2 মিটার) গভীর হওয়া উচিত।
3 এর অংশ 2: রোপণ
ধাপ 1. বসন্তের সময় উদ্ভিদ।
বাঁশ দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং উষ্ণ, হিমমুক্ত তাপমাত্রায় দ্রুত প্রবেশাধিকার প্রয়োজন। সেরা ফলাফলের জন্য মৌসুমের শেষ হিমের পর বীজ বপন করুন।
- যদি আপনি আপনার বাঁশ গাছগুলি বীজ থেকে শুরু করেন, তাহলে আপনাকে খুব তাড়াতাড়ি শুরু করতে হবে যাতে গ্রীষ্মকালে গাছগুলি নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করার জন্য পর্যাপ্ত সময় পায়। আপনি যদি প্রতিষ্ঠিত চারা রোপণ করেন তবে বসন্তের যে কোনও অংশ রোপণের জন্য উপযুক্ত।
- আপনার শরত্কালে বাঁশ রোপণ এড়ানো উচিত, বিশেষ করে যদি আপনি শীতল আবহাওয়ায় থাকেন, যেহেতু শীতকালে শুকনো বাতাস শুরুর আগে উদ্ভিদকে শক্ত হতে সময় লাগে।
- বিপরীতভাবে, যদি আপনি মারাত্মক গরম আবহাওয়ায় বাস করেন যা নিয়মিত তাপমাত্রা 100 ডিগ্রি ফারেনহাইট (38 ডিগ্রি সেলসিয়াস) -এর চেয়ে বেশি থাকে, তাহলে গ্রীষ্মের তীব্র তাপ এড়ানোর জন্য আপনাকে বসন্তে বা শরতের প্রথম দিকে যথেষ্ট পরিমাণে বাঁশ লাগাতে হবে।
ধাপ 2. বীজ প্রস্তুত করুন।
বাঁশের বীজ 1 থেকে 2 ঘন্টার জন্য পরিষ্কার এবং রোদে শুকানো প্রয়োজন। পরবর্তীতে, আপনাকে বীজগুলি পরিষ্কার পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে যাতে সেগুলি সুপ্ততা থেকে বেরিয়ে আসে। বীজ 6 থেকে 12 ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন।
বীজ বপনের 10 থেকে 20 মিনিট আগে পানি ঝরিয়ে নিন।
ধাপ 3. প্লাস্টিকের চারা পাত্রে বীজ রোপণ করুন।
যদি বীজ থেকে বাঁশ জন্মানো হয়, তাহলে আপনি বীজ চারা বৃদ্ধির জন্য মাটি-ভরা প্লাস্টিকের প্যালেটে বীজ রোপণ করলে ভাল ফল পাবেন।
- 8 ভাগের উপরের মাটি, 1 অংশের ছাই এবং 1 ভাগ সূক্ষ্ম কাঠের চিপ বা চালের কুচি দিয়ে তৈরি মিশ্রণ দিয়ে চারা পাত্রে ভরাট করুন। পাত্রে ভরাট করার আগে পাথর এবং ধ্বংসাবশেষ অপসারণের জন্য একটি তারের জালের মাধ্যমে এই মিশ্রণটি ফিল্টার করুন।
- পাত্রে ভরাট করার সময়, মাটি মোটামুটি আলগা রাখুন।
- প্রতিটি চারা বগির মাঝখানে 1 থেকে 2 ইঞ্চি (2.5 থেকে 5 সেমি) গভীর ছোট গর্ত করুন। প্রতিটি গর্তে একটি করে বীজ ফেলে দিন এবং অতিরিক্ত মাটি দিয়ে আলতো করে বীজ coverেকে দিন।
- তাত্ক্ষণিকভাবে মাটি আর্দ্র করুন এবং প্রতিদিন জল দিন। আংশিক ছায়াযুক্ত এলাকায় বীজ বাড়তে দিন।
ধাপ 4. চারা রোপণ 3 থেকে 4 মাস পরে।
যদিও প্রাপ্তবয়স্ক বাঁশ দ্রুত বৃদ্ধি পায়, প্রাথমিক পর্যায়ে, বাঁশের বেশিরভাগ প্রজাতিই এর চেয়ে আগে প্রতিস্থাপনের জন্য যথেষ্ট শক্তিশালী হবে না। চারাগুলিকে ছোট, পৃথক হাঁড়িতে বা দুই ভাগ সার, তিন ভাগ মাটি এবং এক অংশ বালু দিয়ে তৈরি মিশ্রণে ভরা পলি ব্যাগে প্রতিস্থাপন করুন।
- বাঁশের বীজ সাধারণত 10 থেকে 25 দিন পরে অঙ্কুরিত হয় এবং প্রাথমিকভাবে পাতাগুলি খুব ভঙ্গুর হয়।
- চারাগুলি একটি রাইজোম বা কান্ড তৈরি করতে 3 থেকে 4 মাস সময় নেয়, যা নতুন অঙ্কুর উত্পাদন করতে সক্ষম। এই সময়েই বাঁশ রোপণ করা যায়।
- মনে রাখবেন যদি আপনি বীজ থেকে উদ্ভিদ বাড়ানোর পরিবর্তে বাঁশের চারা রোপণ করেন, তাহলে এই নির্দেশাবলীর প্রতি আপনাকে মনোযোগ দিতে হবে।
ধাপ ৫। আপনার বাগানে রোপণ করার সময় বাঁশের 3 থেকে ৫ ফুট (১ থেকে ১/২ মিটার) ব্যবধান।
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত বাঁশের একটি ঘন পর্দা তৈরি করতে চান, তাহলে আপনাকে সাধারণত অল্প বয়সে চারা রোপণ করতে হবে। এটি বাঁশ চালানোর ক্ষেত্রে বিশেষভাবে সত্য।
- 16 থেকে 20 ইঞ্চি (40 থেকে 50 সেমি) লম্বা হয়ে গেলে গাছগুলি আপনার আঙ্গিনায় প্রতিস্থাপন করা উচিত। এগুলি তাদের পাত্র বা পলি ফিল ব্যাগ থেকে সরিয়ে সরাসরি মাটিতে রাখুন।
- বাঁশকে যে গর্তে আপনি প্রতিস্থাপন করেন তা বাঁশের গোড়ার ভরের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ প্রশস্ত হওয়া উচিত।
- যদি বাঁশের বাঁক দিয়ে কাজ করা হয়, তাহলে আপনি সেগুলি 1 থেকে 2 ফুট (30.5 থেকে 61 সেমি) এর মধ্যে রাখতে পারেন কারণ এই জাতগুলি বেশি ছড়িয়ে পড়বে না।
- লক্ষ্য করুন যে বাঁশের গোছা বছরে 1 থেকে 2 ফুট (30.5 থেকে 61 সেমি) উচ্চতা লাভ করে, যখন বাঁশ চালানোর সময় 3 থেকে 5 ফুট (0.9 থেকে 1.5 মিটার) উচ্চতা বৃদ্ধি পায় এবং প্রায় একই হারে ছড়িয়ে পড়ে।
3 এর অংশ 3: দৈনিক এবং দীর্ঘমেয়াদী যত্ন
ধাপ 1. বাঁশকে নিয়মিত জল দিন।
বাঁশের বেশিরভাগ প্রজাতিতে ধারাবাহিকভাবে জল দেওয়ার প্রয়োজন হয়, তবে বাঁশের শিকড়গুলি অতিরিক্ত পানিতে দীর্ঘ সময়ের জন্য বসতে দেওয়া উচিত নয়।
- হালকা এবং শুষ্ক আবহাওয়ায় বাঁশের বীজ এবং কচি ডালপালা প্রতিদিন জল দেওয়া উচিত।
- আপনার আঙ্গিনায় বাঁশের গাছপালা স্থাপনের পর, হালকা আবহাওয়ায় সপ্তাহে দুবার এবং গরম বা ঝড়ো আবহাওয়ায় সপ্তাহে তিন থেকে চারবার সেগুলো পান করা উচিত।
ধাপ 2. মালচ ছড়িয়ে দিন।
জৈব মালচ বাঁশের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে এবং বাঁশকে সম্ভাব্য হুমকি থেকে রক্ষা করতে পারে।
ঘাসের ক্লিপিংগুলি বাঁশের জন্য অন্যতম সেরা মালচ তৈরি করে কারণ এগুলি নাইট্রোজেন এবং সিলিকা সমৃদ্ধ। কম্পোস্ট এবং খড় ভালভাবে কাজ করতে পারে, যেমন অন্যান্য অনেক ধরণের জৈব এবং অপচিকিৎসা মালচ।
ধাপ 3. শীতকালে বাঁশ রক্ষা করুন।
বাঁশ একটি উষ্ণ আবহাওয়া উদ্ভিদ, তাই শীতকালে আপনার অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত যাতে গাছের শিকড় পুরোপুরি জমে না যায়।
- হিমায়িত তাপমাত্রার সময় মালচ এর রুট সিস্টেমগুলিকে রক্ষা করার জন্য মালচের একটি অতিরিক্ত পুরু স্তর প্রয়োগ করুন।
- যদি ঠান্ডা, কঠোর বাতাস একটি সমস্যা হয়, তাহলে আপনার বাঁশকে রক্ষা করার জন্য আপনাকে একটি অস্থায়ী বাধা তৈরি করতে হতে পারে।
- যদি আপনার বাঁশ শুকনো চেহারা বা রূপালী রঙ ধারণ করে, এটি ঠান্ডা আঘাতের একটি ইঙ্গিত হতে পারে।
ধাপ 4. নাইট্রোজেন সমৃদ্ধ একটি সার ব্যবহার করুন।
জৈব সার প্রায়ই সুপারিশ করা হয়, এবং নাইট্রোজেন শক্তিশালী, সবুজ উদ্ভিদ বৃদ্ধিকে উৎসাহিত করে, তাই নাইট্রোজেন সমৃদ্ধ একটি সার সাধারণত সর্বোত্তম।
- বসন্তের প্রথম দিকে এবং গ্রীষ্মে একবার সার প্রয়োগ করুন। এই সময়সূচী বাঁশের প্রধান বৃদ্ধির মৌসুমের সাথে মিলে যায়।
- যদি একটি জৈব এবং হালকা বাঁশ ব্যবহার করা হয়, আপনি বসন্ত, গ্রীষ্ম, এবং শরত্কালে মাসিক সার প্রয়োগ করতে পারেন।
ধাপ 5. প্রয়োজন অনুযায়ী বাঁশ পাতলা এবং ছাঁটাই করুন।
বাঁশ ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে, ডালপালা একে অপরের মধ্যে ভিড় এবং পুষ্টির সরবরাহ বন্ধ করতে আপনাকে এটিকে পাতলা করতে হবে।
- যদি আপনি বাঁশকে ছড়ানো থেকে বিরত রাখতে চান এবং এমন কোনো বাধা ইনস্টল করা না থাকে যা করতে পারে, তাহলে আপনি যেসব এলাকায় বাঁশ চান না সেখানে দেখা মাত্রই মাটির স্তরে নতুন অঙ্কুর কেটে ফেলতে হবে।
- বছরে একবার পুরাতন, আকর্ষণীয় বাঁশের ডালগুলি সরান। তারা ঝরঝরে না হওয়া পর্যন্ত তাদের ফিরে ছাঁটা।
- আপনি যদি একটি নোডের ঠিক উপরে বাঁশ কাটেন, তবে এটি আবার বাড়তে পারে।
ধাপ 6. কীট এবং রোগ থেকে বাঁশ রক্ষা করুন।
বাঁশ বেশিরভাগ পোকামাকড় এবং রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধী, তাই সমস্যা তৈরি হওয়ার পরে আপনাকে কেবল কীটনাশক এবং ছত্রাকনাশক প্রয়োগ করতে হবে।
- বাঁশের কিছু প্রজাতি পোকামাকড়, লাল মাকড়সা মাইট এবং মরিচা পড়ার শিকার হতে পারে। যেহেতু প্রাপ্তবয়স্ক বাঁশ মোটামুটি শক্ত, তবে, মাইট সাধারণত নতুন অঙ্কুরের জন্য একটি সমস্যা।
- যদি আপনি সন্দেহ করেন যে কীটপতঙ্গ বা ছত্রাক আপনার বাঁশের জন্য হুমকি, নতুন গাছগুলিকে পৃথক করুন এবং রোপণের আগে তাদের মাইটাসাইড বা ছত্রাকনাশক দিয়ে স্প্রে করুন।
ধাপ 7. আপনার বাঁশ কাটা বিবেচনা করুন।
বাঁশের তাজা অঙ্কুরগুলি খাবারের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে, তাই আপনি যদি এটি আপনার ডায়েটে যুক্ত করতে চান তবে প্রথম কয়েক মাসের মধ্যে তরুণ অঙ্কুর সংগ্রহ করুন।
- তাজা হলে বাঁশ সবচেয়ে ভালো হয়, তবে আপনি এটি দীর্ঘমেয়াদী খাদ্য সঞ্চয়ের জন্যও বা এটি জমা দিতে পারেন।
- তাজা বাঁশের একটি খাস্তা জমিন এবং মিষ্টি স্বাদ রয়েছে।
- বাঁশ ফাইবারের একটি ভালো উৎস এবং পুষ্টির উপকারিতার দিক থেকে পেঁয়াজের সমান।
সতর্কবাণী
- অনেক ধরনের বাঁশ আক্রমণাত্মক এবং দ্রুত অন্যান্য বাগানের বিছানা বা গজ পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়তে পারে। এই ধরনের বাঁশ রোপণের সময়, নিশ্চিত করুন যে আপনার কাছে বাঁশ রয়েছে যাতে এটি ছড়িয়ে পড়া বন্ধ করে এবং গাছগুলি যদি আক্রমণ করার উপায় খুঁজে পায় তবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এমন জায়গা থেকে এটি রোপণ করুন।
- বাঁশ প্রাকৃতিক উপায়ে ব্যবহার থেকে পরিত্রাণ পেতে অত্যন্ত কঠিন হতে পারে এবং রাসায়নিক ভেষজনাশক ব্যবহারের প্রয়োজন হতে পারে। বাঁশ রোপণের আগে, নিশ্চিত করুন যে আপনি এটি আপনার আঙ্গিনায় চান।
